এক কোভিডে রক্ষা নেই, সঙ্গে দোসর দূষণ- অরূপ নস্কর
ভারতে বায়ু দূষণ কারণে মারা গেলেন ২০১ জন বায়ুদূষণ। বাতাসে ভাসমান অতিসূক্ষ্ম বুলিকণা মৃত্যুর জন্য দায়ী। ১৯৯০ থেকে ২০১১-এর মধ্যে সুখী গৃহকোণের সূষণ ৪.২ শতাংশ কমলেও, ১১২.৩ শতাংশ বাড়ল অতিসূক্ষ্ম ধূলিকণা জমিত দুষণ। 'ওজোন' বাড়ল ১৩৯.২ শতাংশ। বায়ুদূষণ অসুস্থ বা বিকলাঙ্গতায় ভারতে অর্থনতিক ক্ষতির পরিমাণ ৩ার বায়ুদষণের নিরিখে রাজ্যভিত্তিক মাথাপিছু আয়ের ক্ষতিতে এক থেকে পাঁচ নম্বরে আসীন বিহার রাজস্থান দেশ অর্থনৈতিক ক্ষতিতে আর পরে হরিনা। অন্যান্য রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তুলনায় ক্ষতির বহর ৫.৪ গুণ বেশি। বেলাগাম ডলারের অর্থনীতির সিব, পরিণত হতে পারে দুঃখছে।
দূষণ কমাতে পারলে ব্যবস্থার হাল দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে অর্থনীতিতেও বইত সুগবন। বায়ুদূষণ থেকেই আমেরিকা কোমর বেঁধে নেমেছে। পরিবেশ উন্নয়নে প্রতি ১ ডলার বিনিয়োগে আমেরিকা ৩০ ডলারের সুফল ঘরে তুলেছে। শিশুদের রক্তে সিসা জনিত লক্ষনীয় ভাবে বেড়েছে শিশুদের আই কিউ, বেড়েছে উৎপাদনশীলতা। অর্থনীতির উজ্জীবন ঘটেছে।
কলার তালা উনুনে চাপমুড়ি ভূট্টা লিটি বানাচ্ছেন। বাড়ছে প্রাণঘাতী পিএমই • স্ট্যাটাসফরেক ওজোন। বায়ুদূষণে কোভিডের তুলনায় ১৩% বেশি মৃত্যুই শুধু নয়, অগ্নিতে ঘৃতাহুতি দিয়ে কোরি মৃত্যুহারকে এক বায়ুদূষণ। ভ্যাকসিনে কোভিডকে নিরস্ত করা ঢেঠকানোর নেই কোনও সন। এখানকাউন শুধু কলক নায়, সারা পশ্চিমবসেই বলবৎ। কোভিডের টিনের বারী বিষয়টা বিস্তারিত বৈজ্ঞানিক অনুষঙ্গে আর একটু ে দেখতেই পারেন। 'হ'র হিসাবে বিশ্বের ১২ শতাংশ মানুষ বাস করেন অতিসূক্ষ্ম ভাসমান ধূলিকণাজাত দূষণের সহনশীল সর্বোচ্চ মাত্রার বহুগুণ উপরে। লকডাউনে সেই ১২ শতা মানুষকে বিষাক্ত বায়ুসেবনের হাত থেকে কোন রকম নিতি দেওয়া গেল কি
কলকাতার বায়ুদূষণে লাগাম পরাতে বিভিন্ন মহল থেকে হরেক রকম লাগানো বনের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। বঁট, পেয়ারা, আম, করবী, ভেরেণ্ডা, ইউক্যালিপটাস প্রভৃতি লাগানোর সুপারিশ করা হয়েছে। কলকাতার ফুটপাথে পাকা পেয়ারা বা কদম গাছের ঝরে পড়া ফুলে পা পিছলে কোমর ভাঙার ঘটনাও নেহাত কম নয়। বঁট বা শিপু বিশজ বৃদ্ধ, দেতেই পারে। ফাঁকা মা যে অতীত। নিম খাতিম বা বকুল কলকাতার রে পক্ষে উপযুক্ত। বৃদ্ধ বা যতটা ক্ষতিকর, অপরিকল্পিত অবৈজ্ঞানিক বৃক্ষরোপণ বনসুজনও ততটাই। ১৯৯০ ২০১৬ পর্যন্ত ৩৮৮৪টি রোগের প্রাদুর্ভাবের ঘটনায় ছিল ১১৬টি 'জুনোটিক' (যেমন হিত (যেমন ম্যালেরিয়-দিকা চিকনগুনিয়াদারী ছিল। অরগ্যনিয়নের পে অপরিকল্পিত অবৈজ্ঞানিক সৃজনই ডেকে এনেছে লাইম ডিজিজ ক্র্যাব টিইিফাস। বর্ণ এনসেফেলাইটিসকে (মসিডো ইউনিভার্সিটি, ফ্রান্স)। স্থানীয়া, দেশজ প্রজাতির পরিবর্তে ইউক্যালিপটাস বা সোনাঝুরির মতো গাছে যেমন জীববৈচিত্র্যের বারোটা বাজছে, তেমনই বাড়ছে জুনোটিক বা ভেক্টর-বোর্ন ডিজিদের সম্ভাবনা।
কোভিড মাইনি মাঠ বা পার্কে রোপণ করা অ্যাট্রিবিউটেল টু এয়ার পলিডশন' শীর্ষক গবেষণাপত্রে এই ভয়াবহ তথ্যাদি মিলেছে। ৪০-৬১ বছর বয়স ৮ শতাংশ মানুষের এ রিলেটেড ম্যাকুলার ডিজেনারেশন বা অন্ধর এবং ১২ শতাংশের 'গ্লুকোমার' কাশে বাতাসে ভাসমান পিএম২ মাত্র ১ শতাংশ বৃদ্ধি।
ভারতবাসীর ফুসফুসের অক্সিজেন বর তলানিতে এসে ঠেছে। সারা বিশ্বের তুলনায় ভারতের কোভিড শ্রেণী েতাই সবচেয়ে বেশি অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়ছে। পঁ দৌরাসফুস আর
হুমড়ি খেয়ে পড়ে হরিনাম সংকীর্তন করে গোটা বিশ্বে মাজত তাই ওজোন ও অতিসুখ ধূলিকণাজাত দুষণে সবার ওপরে ভারত।
উজ্জ্বলা যোজনা'র মিলিভার পিছু এক যাকায় ১২৫ টাকা দাম বাড়ায় ৮৬%% হতদরি পরিবার গ্যাসের সিলিচার কিনতে না পেরে খুঁটের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ঘাতক চুলায় দূরদর্শিতা, পরিকল্পনাইনতা, সস্তা হাততালি কুড়নোর অভিলা আর পেশাদারিত্বের সব প্রকল্প বায়ুদূষণ শুধু মারাত্মক শারীরিক ক্ষতিতেই নয়, বাসূষণে ফেগিরা হতে অপুরণীয় অপচয়ে দেশের সমুদয়িক উন্নয়নে হয় কুঠারাঘাত। হাড়হিম করা সমস্ত তথ্যই 'দ্য ল্যামসেট', 'গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডি
হৃৎশিশু বর্মমতা হারিয়ে ঠেকডস সারি এবং ভ্যাকিউট করোনারি সিনড্রোম আরিদমিয়া, মায়োকার্ডাইটি • হার্ট ফেলিওকে উগ্রহ হয়ে স্বাগতম রেজিস্ট্যান্সের জন্য। কার্ডিওমায়োপ্যাথি অ্যাজমা, প মূল আসামির সর্বোচ্চ সহনশীল মাত্রা ১০ ঢুকে বুকে আগলে দীর্ঘজীবীও করছে পিএম২.৫। ভারত, 3. শত বৃদ্ধি কোভিতের মৃত্যুহারকে ইউরোপিয়ান রেসপিরেটরি সোসাইটি অফ
লিজনিত দূষণের মূল কারণ পেট্রোল বা ডিজেল গাড়ির দুষণবিধিকে কাঁচকলা দেখানো ভারী ক্ষুদ্র শিল্পের গা-জোয়ারি আ১৯৮৪-মোহর লাগিয়েছে। অতিসুক্ষ্ম ভারত সরকার দূষণ নিয়ন্ত্রণে নড়েচড়ে বসে শুরু করেছিল 'দ্য ন্যাশনাল এয়ার কোয়ালিটি মনিটরিং প্রোগ্রাম'। ২১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৩০৯টি শহরের ৭৭৯টি কেন্দ্রের বাতাসের অণমান নির্ণীত হয়। সিটি মিশন'। ২০১৬-তে প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা প্রোগ্রাম = ১০৯টি শহরে ভাসমান ধুলিকণ্ঠর ২০-এর মধ্যে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা হিমেজ সব গজদন্তমিনারি প্রকল্পের মতোই অধিকাংশ পরিবেশ প্রকল্পই জন্মের প্রথম ক্ষণেই
বায়ুদষণে কোভিডের তুলনায় মৃত্যুহার ১৩ গুণ বেশি। নাটের গুরু নিঃসন্দেহে অতিসূক্ষ্ম ২ কোভিড বায়ুবহিত, সিডিসি বা 'হ' 'এয়ারবোন' বলেই কোভিডে এম২.৫- যাচ্ছে দেশেই সাম কোড-টু অলেটের মাধ্যমে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ছে। আর ভেলকরেনার ব্রান্ডিয়াল সিস্টেম বা ফুসফুসে হানাদারির পদ্ধতি হুবহু এক। পিরম আর সার্স কোজ টু প্রথমেই 'ভাসকুমার এক্ষোমেদিয়ামাকে রে যায়। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বাড়ে, বাড়ে ফুসফুসের প্রদাহ শুরু হয় সাইটোকাইনস ফুসফুসকে চালা করবো কেমোকাইমসের মতো শরীর যে ভালে বসে সেই ডাকেই কাটতে শুরু করে প্রয়োজত উন সেল তৈরি হয়। ঘোঁট পেতে রক্ত সংবহনতন্ত্রে অভাবে তৃগ মরতে থাকে। বায়ুদূষণ বা আরও স্পষ্ট করে বললে পিএম২.৫-র সৌজন্যেই
লকডাউনের সময়ে রুটিরুজি হারিয়ে বহু
মানুষ বেকার হয়ে যান।
এলপিজি-র পরিবর্তে ঘুঁটে, কাঠ-কয়লায় উনুনে
শুরু হয় রান্নাবান্না। গৃহাভ্যন্তরের দূষণ বাড়তে থাকে। ফলে প্রাণঘাতী
বায়ুদূষণকে কিন্তু তালাবন্দি করা গেল না।
২০২০-র গোটা লকডাউন পর্বে কলকাতার বাতাসে ভাসমান সর্ব ১৮৮৬ আর সর্বোচ্চ ৪.সময়ই নথিভুক্ত ১৯৯৬টি তুলনায় ১৮-২০ শতাংশ কম। 'হ' নির্ধারিত মাইলোগ্রাম প্রতি ঘনমিটার আগেই বলা হয়েছে প্রতি গ্রাম পিএম২.৫ বৃদ্ধিজনিত কারণে কোভিতে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২০-র লকডাউন শারা দিয়ে বেড়েছে বায়ুমণ্ডলের নিয়ে এলোনের পরিমাণ পিএম২.৫-র কিঞ্চিৎ হ্রাসে কিছুটা মিললে সে ঋদ্ধি নিমেষে ওজোনের আনুপাতিক বৃদ্ধিতে। শ্বাসতন্ত্রের অসুণে 'ওজোন' অ
২০১৫-র প্যারিস জলবায়ু সম্মেলনে বিশ্বের তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমানোর ব্যাপারে গুটিকয়েক মাতকর দেশ ঠিকা দিলো। আগ বাড়িয়ে নেট জিরো এ মিশনে পৌঁছনোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ কর। যেমন ইয়োরোপিয়াম গৃহাভ্যন্তরের দূষণ বাড়ছেইউনিয়ন আর আমেরিকা ২০০০ সাল। চম ২০৮০ সাল: ইয়োরোপের ৫০০টি বিমানবন্দর নেট জিরো এমিশনে পৌঁছতে প্রতিজ্ঞা হল। যে পরিমাণ যাত্রী ইয়োরোপের ৫০০টি মানবন্দরে সদর যাতায়াত করেন তাতে ২ এমিশনে লাগাম পরানো যবে ম পরিবেশ সংক্রান্ত পেল্লায় প্রতিশ্রুতির গোটাটাই পিএসারশূন্য। কোভিডের মৃত্যু সে সত্যই সোচ্চারে প্রতিষ্ঠিত।
No comments