আধুনিক সার্জারির জনক জোসেফ লিস্টার
আধুনিক সার্জারির জনক জোসেফ লিস্টার
১৯১৮ সাল ফ্লু ভাইরাসের আক্রমণে ৫০ কোটির প্রাণহানি সবার মতো সার্জেন্টের মনে ভীতির সঞ্চার করল লুই
পাস্তুর বললেন রোগ হচ্ছে জীবাণুদের আক্রমণের ফল জোসেফ লিস্টার ভাবলেন আক্রমণ যদি কোনো উপায় থামানো যেত।
অ্যান্টিসেপটিকের ধারণার এখানে সূত্রপাত-
প্রথম অ্যান্টিসেপটিক এর নাম কার্বলিক অ্যাসিড। অপারেশন থিয়েটার থেকে শুরু করে যন্ত্রপাতি, এমনকি রোগীর ক্ষতস্থান- জীবাণুর আক্রমণ ঠেকাতে সব জায়গায় কার্বলিক অ্যাসিডের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হলো। অপারেশন সাকসেসফুল পেশেন্ট মৃত্যু তখন স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল কার্বলিক অ্যাসিডের ব্যবহার এর ভূমিকা মৃত্যু হার ৫০ % থেকে এক ধাক্কায় ৩০% নেমে আসে। লিস্টার এর সাফল্যে অন্যান্যদের ধ্যান-ধারণায় পরিবর্তন আসে। অপারেশন থিয়েটারের স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে লাগে দিনবদলের হাওয়া। সার্জনের হাতে এল গ্লাভস ,আধুনিক স্টেইনলেস স্টিলের যন্ত্রপাতি ,এল জীবাণুমুক্ত সূঁচ সুতো।
অপারেশন থিয়েটার যন্ত্রপাতি ও ক্ষতস্থান কার্বলিক এসিডের দিয়ে লাভ হল খুব। কিন্তু তবুও কোথায় যেন একটা খুঁত থেকে যায়, ,অনেক পর্যবেক্ষণ শেষে সার্জনরা খেয়াল করলেন আরে আমাদের অ্যাপপ্রনেই তো কত জীবাণু। ঠিক হলো অ্যাপ্রন হতে হবে এমন যাতে সবচেয়ে কম জীবাণু ধারণ করে। কম জীবাণু ধারণের জন্য অ্যাপ্রনকে হতে হবে টেকনিক্যালি সিম্পল ডিজাইনের। এতে থাকবে না কোনো অতিরিক্ত ভাঁজ, কলার,বোতাম ইত্যাদি অর্থাৎ যতোটুকু না হলেই নয় ততটুকুই থাকবে। নতুন এই পোশাকের নাম দেওয়া হল গাউন।
নিয়ম হলো প্রতিবার অপারেশনের আগে নতুন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন গাউন পরা হবে এবং তা থিয়েটারে এসেই পড়তে হবে। বাইরে থেকে গাউন পরে থিয়েটারে প্রবেশ করা চলবেনা, গাউন পড়ে বাইরেও যাওয়া চলবে না। সাদা পরিচ্ছন্নতার প্রতীক এই ধারণা থেকে ঠিক করা হল গাউনের রঙ হবে সাদা। অপারেশন থিয়েটারের দেয়ালের রং সাদা হওয়ার পিছনেও এক ই কারণ। দিনের আলোয় অপারেশন হত তখন, সে আলো ও ঔজ্জল্য, চারিদিকে সাদা আর সাদা অপারেশনের সময় সার্জেন ও স্টাফ এর চোখে অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায় এই ঔজ্জল্য। চালু হলো গাঢ় সবুজ নীল রংয়ের গাউন। এতে উজ্জ্বল আলোর চোখ ধাঁধানো অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলল তাছাড়া সাদা কাপড়ে রক্ত লাগলে তা চোখে লাগতো গাঢ় রং এ সে ঝামেলা নেই, অপারেশন থিয়েটারের দেওয়ালের রঙ এখনো সাদাই আছে বদলেছে কেবল গাউনের রঙ গাঢ় সবুজ নীল থেকে হালকা সবুজ হালকা নীল।
অ্যান্টিসেপটিকের ধারণার এখানে সূত্রপাত-
প্রথম অ্যান্টিসেপটিক এর নাম কার্বলিক অ্যাসিড। অপারেশন থিয়েটার থেকে শুরু করে যন্ত্রপাতি, এমনকি রোগীর ক্ষতস্থান- জীবাণুর আক্রমণ ঠেকাতে সব জায়গায় কার্বলিক অ্যাসিডের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হলো। অপারেশন সাকসেসফুল পেশেন্ট মৃত্যু তখন স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল কার্বলিক অ্যাসিডের ব্যবহার এর ভূমিকা মৃত্যু হার ৫০ % থেকে এক ধাক্কায় ৩০% নেমে আসে। লিস্টার এর সাফল্যে অন্যান্যদের ধ্যান-ধারণায় পরিবর্তন আসে। অপারেশন থিয়েটারের স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে লাগে দিনবদলের হাওয়া। সার্জনের হাতে এল গ্লাভস ,আধুনিক স্টেইনলেস স্টিলের যন্ত্রপাতি ,এল জীবাণুমুক্ত সূঁচ সুতো।
অপারেশন থিয়েটার যন্ত্রপাতি ও ক্ষতস্থান কার্বলিক এসিডের দিয়ে লাভ হল খুব। কিন্তু তবুও কোথায় যেন একটা খুঁত থেকে যায়, ,অনেক পর্যবেক্ষণ শেষে সার্জনরা খেয়াল করলেন আরে আমাদের অ্যাপপ্রনেই তো কত জীবাণু। ঠিক হলো অ্যাপ্রন হতে হবে এমন যাতে সবচেয়ে কম জীবাণু ধারণ করে। কম জীবাণু ধারণের জন্য অ্যাপ্রনকে হতে হবে টেকনিক্যালি সিম্পল ডিজাইনের। এতে থাকবে না কোনো অতিরিক্ত ভাঁজ, কলার,বোতাম ইত্যাদি অর্থাৎ যতোটুকু না হলেই নয় ততটুকুই থাকবে। নতুন এই পোশাকের নাম দেওয়া হল গাউন।
নিয়ম হলো প্রতিবার অপারেশনের আগে নতুন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন গাউন পরা হবে এবং তা থিয়েটারে এসেই পড়তে হবে। বাইরে থেকে গাউন পরে থিয়েটারে প্রবেশ করা চলবেনা, গাউন পড়ে বাইরেও যাওয়া চলবে না। সাদা পরিচ্ছন্নতার প্রতীক এই ধারণা থেকে ঠিক করা হল গাউনের রঙ হবে সাদা। অপারেশন থিয়েটারের দেয়ালের রং সাদা হওয়ার পিছনেও এক ই কারণ। দিনের আলোয় অপারেশন হত তখন, সে আলো ও ঔজ্জল্য, চারিদিকে সাদা আর সাদা অপারেশনের সময় সার্জেন ও স্টাফ এর চোখে অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায় এই ঔজ্জল্য। চালু হলো গাঢ় সবুজ নীল রংয়ের গাউন। এতে উজ্জ্বল আলোর চোখ ধাঁধানো অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলল তাছাড়া সাদা কাপড়ে রক্ত লাগলে তা চোখে লাগতো গাঢ় রং এ সে ঝামেলা নেই, অপারেশন থিয়েটারের দেওয়ালের রঙ এখনো সাদাই আছে বদলেছে কেবল গাউনের রঙ গাঢ় সবুজ নীল থেকে হালকা সবুজ হালকা নীল।
No comments